সার্ভিল্যান্স অভিযান (সঠিক ওজন ও পরিমাপ যাঁচাই এবং পণ্যের গুনগতমান নিশ্চিতকরণ)
গত ০৫/০২/২০২৫ খ্রিস্টাব্দ তারিখে নোয়াখালী জেলার হাতিয়া উপজেলার মেইন ল্যান্ড হতে বিচ্ছিন্ন দ্বীপ ভাসানচর এলাকায় একটি সার্ভিল্যান্স অভিযান পরিচালনা করা হয়। শতভাগ সংরক্ষিত এবং স্পর্শকাতর দ্বীপটিতে ডব্লিউ এফপি এর তত্ত্বাবধানে ইসলামিক রিলিফ বাংলাদেশ কর্তৃক বাস্তবায়িত জেনারেল ফুড এ্যাসিসটেন্স প্রোগ্রামের সহিত চুক্তিবদ্ধ ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের দোকানসমূহে ব্যবহৃত ওজন যন্ত্রের ভেরিফিকেশন ও স্ট্যাম্পিং কার্যক্রম সম্পাদন করা হয়। পাশাপাশি রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর প্রাত্যহিক চাহিদা মেটানোর তাগিদে গড়ে উঠা সুইটমিট, দধি কারখানা এবং ব্র্যাক কর্তৃক পরিচালিত বেকারী প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করে সিএম লাইসেন্স গ্রহণের পরামর্শ প্রদান করা হয়। উল্লেখ্য ইসলামিক রিলিফ বাংলাদেশ এর অনুরোধে রাইস প্রিমিক্সকরণ (ভিটামিন সম্মৃদ্ধ চাউল) সম্পর্কীয় কারখানা পরিদর্শন করে প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা প্রদান করা হয়। এছাড়াও কসমেটিকস, চেইনশপ ও মুদি দোকানে যথাযথ প্রক্রিয়ায় আমদানি ব্যতীত কসমেটিকস,শ্যাম্পু,শিশু খাদ্য এবং চাটনি জাতীয় পণ্য সংরক্ষণ ও বিক্রয় না করার জন্য বলা হয়। আরোও উল্লেখ্য কাতার চ্যারিটি নামীয় ওয়ার্ল্ড ওয়াইড একটি প্রতিষ্ঠানের তাৎক্ষণিক আমন্ত্রণে স্কুল ফিডিং এ্যা কিচেন প্রজেক্ট রিলেভ্যান্ট ইস্যুতে ফুড প্রসেসিং, ফুড হ্যান্ডলিং এবং হেল্থ হাইজিন সম্পর্কে সম্যক ধারণা শেয়ার করা হয়।
বঙ্গোপসাগরের কোলে গড়ে উঠা বিচ্ছিন্ন এ দ্বীপে বিএসটিআই'র অভিযানে সহায়তা করেন স্থানীয় কোস্টগার্ড এবং শরনার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার (আর.আর.আর.সি) মহোদয়ের স্থানীয় কার্যালয়ের প্রতিনিধি (সহকারী সচিব মহোদয়)।
চ্যালেন্জিং এ অভিযান বিএসটিআই আঞ্চলিক কার্যালয়, নোয়াখালী এর কর্মকর্তা জনাব জিশান আহমেদ তালুকদার, সহকারী পরিচালক (সিএম), জনাব সুমন সাহা, সহকারী পরিচালক (মেট্রোলজি) এবং জনাব
প্রকৌশলী মোঃ জিল্লুর রহমান,পরিদর্শক (মেট্রোলজি) এর সমন্বয়ে পরিচালিত হয়।
জনস্বার্থ বিবেচনায় ও যথাযথ কর্তৃপক্ষের নির্দেশনার আলোকে এ ধরণের অভিযান চলমান থাকবে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস